কিছু দৈনিক জিকির

কিছু দৈনিক জিকির
খুশু খুজুর সাথে প্রতি ওয়াক্ত সালাত আওয়াল ওয়াক্তে আদায় করা
দোয়া কবুলের জন্য যে কোন সময় এ দোয়া পাঠ করা:
اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلاً
উচ্চারন: আল্লাহু আকবার কাবীরা, ওয়াল হামদু লিল্লাহি কাছীরা ওয়া সুবহানাল্লাহি বুকরাতান ওয়া আসীলা
অর্থ: আল্লাহ মহান, অতি মহান, আল্লাহ তাআলার জন্য অনেক অনেক প্রশংসা এবং সকাল-সন্ধ্যা আমি আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছি। (মুসলিম, তিরমিজী ৩৯৪১)
আমাদের ইবাদাত সুন্দর ও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য প্রতি নামাজ শেষে এই দোয়া পাঠ করা যায়:
اللَّهُمَّ أَعِنِّي عَلَى ذِكْرِكَ، وَشُكْرِكَ، وَحُسْنِ عِبادَتِكَ
উচ্চারন: আল্লাহুম্মা আ ই’ন্নী আ’লা যিকরিকা ওয়া শুকরিকা ওয়া হু’সনি ইবাদাতিকা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমাকে তোমার স্মরণ, তোমার কৃতজ্ঞতা এবং তোমার সুন্দর ইবাদত করার ব্যাপারে আমাকে সাহায্য কর।" (আবু দাউদ ১/২১৩, নাসায়ী, ইবেন হিব্বান, হাদীস সহীহ)
দুই সিজদার মাঝে এ দোয়া পাঠ করা:
اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي، وَارْحَمْنِي، وَاهْدِنِي، وَاجْبُرْنِي، وَعَافِنِي، وَارْزُقْنِي، وَارْفَعْنِي
উচ্চারন: আল্লাহুম্মাগ ফিরলি, ওয়ার হামনী, ওয়াহদীনি, ওয়া
অর্থ: হে আল্লাহ! তুমি আমায় মাফ কর, আমাকে রহম কর, আমাকে হেদায়েত দান কর, আমাকে শান্তি দান কর এবং আমাকে রিজিক দাও| (মুসলিম, মিশকাত পৃঃ ৭৭ হা/ ৮৯৩)
আফিনী, ওয়ার-ঝুকনী
তাশহুদ শেষে এই দোয়া পাঠ করা:
اَللَّهُـمَّ إِنيِّ أَعوُذُ بِكَ مِنْ عَذاَبِ جَهَنَّمَ،وَمِنْ عَذاَبِ الْقَبْرِ وَمِنْ فِتْـنَةِ الْمَحْياَ وَالْمَماَتِ وَمِنْ فِتْـنَةِ الْمَسيِحِ الدَّجاَّلِ
উচ্চারন: আল্লাহুম্মা ইন্নি আ’উযুবিকা মিন আযাবি জাহান্নাম ওয়া আ’উযুবিকা মিন আযাবিল ক্ববর ওয়া আ'উযুবিকা মিন ফিতনাতিল মা’হয়া ওয়াল মামাত ওয়া আ'উযুবিকা মিন ফিতনাতি মাসিহিদ দাজ্জাল। (সহীহ মুসলিম ও মিশকাত। হাদীস নং- ৯৪০-৪১)
অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আমাকে জাহান্নামের আযাব থেকে মুক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে ক্ববরের আযাব থেকে মু্ক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে জীবন মৃত্যুর কঠিন ফিতনা থেকে মুক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে মাসিহি দাজ্জালের ফিতনা থেকে মুক্তি দান করুন।
মা আয়েশা নবী (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেন: হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমি লাইলাতুল কদর লাভ করি, তাহলে কি দুআ' করবো? তিনি (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: বলবে, اللهم إنك عفو تحب العفو فاعفو عنى
উচ্চারন: "আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল্ আফওয়া ফা’ফু আন্নী"। [আহমদ,৬/১৮২]
অর্থ: "হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমাশীল। ক্ষমা পছন্দ কর, তাই আমাকে ক্ষমা কর"
#সালাত আদায় শেষ করে ছোট ছোট কিছু ফজিলতপূর্ন জিকির করা যেমন:
সুবহানআল্লাহ ৩৩বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩বার, আল্লাহু আকবার ৩৩বার, ১বার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
প্রত্যেকবার ফরজ নামাজ আদায় করে আয়তুল কুরসী পাঠ করা।
সকালে ১০০ বার ও সন্ধ্যায় (সন্ধ্যায় বলতে আসর থেকে মাগরিবের মধ্যে যে কোন সময়ে) ১০০ বার 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি' (سُبْحَانَ اللّهِ وَ بِحَمْدِهِ) পাঠ করলে কিয়ামতের দিন নিয়মিত পাঠকারীর চেয়ে বেশী সওয়াব নিয়ে আর কেও উপস্থিত হতে পারবে না। (সহিহ মুসলিম-৬৫৯৯)
যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী' (سُبْحَانَ اللّهِ وَ بِحَمْدِهِ) প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। [সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১]
জান্নাত প্রার্থনা করা ও জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাওয়ার দোয়া করা: اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْجَنَّةَ وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ النَّارِ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আ’উযু বিকা মিনান্নার।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে জান্নাত চাই এবং জাহান্নাম থেকে আপনার কাছে আশ্রয় চাই।
রাসুলুল্লাহ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে ৩ বার জান্নাত প্রার্থনা করে, জান্নাত আল্লাহর কাছে দুয়া করে, হে আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করো। যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে ৩ বার জাহান্নাম থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করে, জাহান্নাম আল্লাহর কাছে দুয়া করে, হে আল্লাহ তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দাও"। (তিরমিযিঃ ২৫৭২, ইবনে মাজাহ ৪৩৪০, শায়খ আলবানি এই হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন, সহীহুল জামি ৬২৭৫)
প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০ বার নিচের জিকির করা
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
উচ্চারণ: লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ'দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বদীর
অর্থ: একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর, আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।” (সকালবেলা ১০০ বার বলবে)
যে ব্যক্তি দিনে একশত বার বলবে, সেটা তার জন্য দশটি দাসমুক্তির অনুরূপ হবে, তার জন্য একশত সাওয়াব লিখা হবে, সে দিন বিকাল পর্যন্ত সেটা তার জন্য শয়তান থেকে বাঁচার উপায় হিসেবে বিবেচিত হবে; আর কেউ তার মত কিছু নিয়ে আসতে পারবে না, হ্যাঁ, সে ব্যক্তি ব্যতীত যে তার চেয়েও বেশি আমল করবে। (বুখারী, ৪/৯৫, নং ৩২৯৩; মুসলিম, ৪/২০৭১, নং ২৬৯১)
চারটি শব্দেই ফজর থেকে চাশত পর্যন্ত আমলের সমান সওয়াব লাভ:
سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ
উচ্চারণ: সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি ওয়া-রিজা নাফসিহি ওয়া জিনাতা আরশিহি ওয়া মিদাদা কালিমাতিহি। (সহিহ মুসলিম শরিফ: ৭০৮৮)
অর্থ: আমি আল্লাহতায়ালার প্রশংসাসমেত পবিত্রতা ঘোষণা করছি। তার সৃষ্টিকুলের সংখ্যার পরিমাণ, তিনি সন্তুষ্ট হওয়া পরিমাণ, তার আরশের ওজন সমপরিমাণ, তার কথা লিপিবদ্ধ করার কালি পরিমাণ।
#যাদের ছোট বেবী আছে বা বিভিন্ন শারিরীক সমস্যার কারনে দীর্ঘক্ষন একটানা ইবাদত করা সম্ভব হয়ে উঠে না তারা সহজ কিছু আযকার যিকির করতে পারে। আর ঘরের গৃহিনীদের ইফতার, সাহুর রেডি করা, পরিবেশন করা, ডিশ ওয়াশ, কিচেন ক্লিন এসব করতে যেয়েও বেশ কিছু সময় চলে যায়। তাই কাজের ফাঁকে ফাঁকে জিকিরগুলো করে নিলে ইনশাআল্লাহ সেই সময়টুকুও ইবাদতে গন্য হবে। আমরা আমাদের সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করে যাই রহমানুর রহীম আমাদের চেষ্টাটুকুই দেখবেন। আল্লাহু আকবার! 💝
ছোট ছোট আরও কিছু জিকির ফজিলত সহ দেয়া হলো
💓 প্রচুর পরিমানে আসতাগফিরুল্লাহ পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: আল্লাহ বলেন, "নিশ্চই আল্লাহ তাআলা তওবাকারীকে ভালবাসেন" [সূরা বাক্বারা, আয়াত ২২২]
💓 প্রতিদিন ১০০ বার সুবহানআল্লাহ্ পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়।[সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩]
💓 বেশি বেশি 'আলহামদুলিল্লাহ' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: 'আলহামদুলিল্লাহ' মীযানের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং সর্বোত্তম দোআ’। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২]
💓 বেশি বেশি 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' সর্বোত্তম যিকর। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২]
💓বেশি বেশি 'সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: 'সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর' এই কালিমাগুলি আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় এবং নবী মুহাম্মদ সাল্লালাহু ওয়ালাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ পৃথিবীর সমস্ত জিনিসের চাইতেআমার নিকট অধিক প্রিয়। [সহীহ মুসলিম-৩/১৬৮৫, ৪/২০৭২]
💓প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০বীর 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী' প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। [সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১]
💓বেশি বেশি 'সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহী সুবহানাল্লিল আযীম' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: নবী মুহাম্মদ সাল্লালাহু ওয়ালাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ 'সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহী সুবহানাল্লিল আযীম' এই কালীমাগুলি জিহ্বায় উচ্চারনে সহজ , মীযানের পাল্লায় ভারী ,দয়াময় আল্লাহর নিকট প্রিয় । [সহিহ আল- বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭২]
💓প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০বীর 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী' প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। [সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১]
💓বেশি বেশি 'সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহী সুবহানাল্লিল আযীম' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: নবী মুহাম্মদ সাল্লালাহু ওয়ালাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ 'সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহী সুবহানাল্লিল আযীম' এই কালীমাগুলি জিহ্বায় উচ্চারনে সহজ , মীযানের পাল্লায় ভারী ,দয়াময় আল্লাহর নিকট প্রিয় । [সহিহ আল- বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭২]
💓বেশি বেশি 'সুবহানাল্লাহিল আযীমি ওয়াবি হামদিহী' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহিল আযীমি ওয়াবি হামদিহী' পাঠ করবে প্রতিবারে তার জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতী) খেজুর গাছ রোপন করা হবে । [আত-তিরমিযী-৫/৫১১,আল-হাকীম-১/৫০১, সহীহ আল-জামে’-৫/৫৩১, সহীহ আত-তিরমিজী-৩/১৬০]
💓বেশি বেশি 'লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: নবী মুহাম্মদ সাল্লালাহু ওয়ালাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ 'লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ' হচ্ছে জান্নাতের গুপ্তধন সমুহের মধ্যে একটি গুপ্তধন। [ সহীহ আল-বুখারী -১১/২১৩, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৬]
💓বেশি বেশি 'সুবহানআল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ' পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: নবী মুহাম্মদ সাল্লালাহু ওয়ালাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ 'সুবহানআল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ' এই কালীমাগুলি হচ্ছে “অবশিষ্ট নেকআ’মল সমুহ” । [ আহমাদ (সহীহ)-৫১৩, মাজমাউজ জাওয়াঈদ-১/২৯৭ ]
💓যতবার পারা যায় নবী মুহাম্মদ সাল্লালাহু ওয়ালাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দুরুদ পাঠ করা।
🍀 ফজিলত: নবী মুহাম্মদ সাল্লালাহু ওয়ালাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দুরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তাআ’লা তার প্রতি দশ বার রহমত বরষন করবেন- "আল্লাহুম্মা সাল্লি ’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা সাল্লায়তা ’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ আল্লাহুম্মা বারিক ’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা বারাকতা ’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ।
[তাবারানী, মাজময়াউজ জাওয়াঈদ-১০/১২০, সহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব-১/২৭

Comments

  1. আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু সম্মানিত দ্বীনি ভাই আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর হইছে।।লেখার সময় একটু সতর্ক সাথে লেখবেন। আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ দান করুন। আমিন।

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

**দরিদ্রতা আসে সাত জিনিসের কারণেঃ

জান্নাতে প্রবেশ করার ২৫ টি সহজ উপায়ঃ