জান্নাতে প্রবেশ করার ২৫ টি সহজ উপায়ঃ
জান্নাতে প্রবেশ করার ২৫ টি সহজ উপায়ঃ
১। শাহাদাত ও শিরক হতে বিরত থাকা।
২। আসমাউল হুসনাঃ আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নামসমূহ মুখস্থ করা এবং এ নামগুলো সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা জান্নাতে প্রবেশের একটি উপায়। আবু হুরায়রা রাদি আল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘‘আল্লাহর নিরানববইটি নাম আছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো গণনা করবে, সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে।
৩। আল কুর’আনঃ আল কুরআনের অনুসারীগণ, যারা আল্লাহর আহল ও তাঁর খাস বান্দা, কুরআন তাদের জান্নাতে প্রবেশের উপায় হবে। আবদুল্লাহ ইবন আমর রাদিয়াল্লাহু আ
নহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: ‘‘আলকুরআনের সঙ্গীকে বলা হবে: কুরআন পাঠ কর, আর মর্যাদার উচ্চশিখরে আরোহণ কর।
৪। ইলম অর্জন।
৫। আল্লাহ তা’লার যিক্র।
৬। প্রতি সালাতের পর আল্লাহর যিক্র পাঠ।
৭। অনুরূপভাবে অযুর পর কালিমায়ে শাহাদাত পাঠও জান্নাতে যাওয়ার উপায়।
৮। لا حول ولا قوة إلا بالله (লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ) এ দো‘আ হল জান্নাতের ভান্ডার।
৯। জান্নাত লাভের জন্য দো’আঃ (আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতা, ওয়া আউজুবাকা মিনান্নার) বেশী বেশী করা।
১০। গুনাহ মাফের প্রধান দো’আঃ ‘আল্লাহুম্মা আনতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আনতা খালাকতানি ওয়া আনা ’আবদিকা ওয়া আন্না ’আলা ’আহদিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাস্তাতা’তু আবু’উ লাকা বিনি’মাতিকা ওয়া আবু’উ লাকা বিযাম্বি, ফাগফিরলী ফা ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুযযুনুবা ইল্লা আনতা। আ’উযুবিকা মিন শাররী মা সানা’তু, আবু’উ লাকা বিনি’মাতিকা ’আলাইয়া, ওয়া আবু লাকা বিযাম্বি ফাগফিরলী ফা ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুযযুনুবা ইল্লা আনতা।”(বুখারী)
১১। সালাতের প্রতি যত্নবান হওয়া।
১২। কতিপয় সুন্নাত ও নিয়মিত সালাত আছে যেগুলো দ্বারা ফরয সালাতগুলোর কমতি পূরণ করা হয় এবং এগুলোর পুরস্কার স্বরূপ আল্লাহ আপনার জন্য জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ করেন। সুতরাং সেগুলো আদায়ের ব্যাপারে যত্নবান হোন, তাহলে আল্লাহ আপনাকে হেফাযত করবেন।
১৩। কোন ব্যক্তি যখন অযু করে, তখন তার জন্য ২ রাকাআত সালাত আদায় করা সুন্নাত। এ সালাত যখন সে নিষ্ঠার সাথে ও একাগ্রচিত্তে আল্লাহর উদ্দেশ্যে আদায় করে, তখন তার জন্য জান্নাত অপরিহার্য হয়ে যায়।
১৪। ইসলামের উত্তম দিকগুলোর প্রসারঃ দ্বীন ইসলামের উত্তম দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে: সালামের প্রসার করা, খাদ্য দান করা এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা।
১৫। ফজরের সালাতসহ অন্যান্য সালাতের উদ্দেশ্যে মাসজিদে গমন করার কারণে আল্লাহ তা’লা আপনার জন্য জান্নাতে মেহমানদারীর ব্যবস্থা করবেন।
১৬। সালাতের কাতারে ফাঁকা স্থান পূরণ।
১৭। মাসজিদ নির্মাণ।
১৮। আযানের জবাবঃ দিনরাতে পাঁচবার মুয়াযযিনের আযানের জবাব দেয়া জান্নাতে প্রবেশের আরো একটি কারণ।
১৯। আল্লাহর আদেশ পালন ও নিষেধের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকা।
২০। রোযাদারদের জন্য জান্নাতে একটি দরজা আছে যার নাম ‘রাইয়ান’, রোযাদার ছাড়া এ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না।
২১। পূণ্যময় হজ্জের প্রতিদান জান্নাতঃ ইসলামের পঞ্চম রুকন হল আল্লাহর ঘরের হজ্জ করা। এ হজ্জের প্রতিদান হলো জান্নাত।
২২। আল্লাহর পথে জিহাদঃ
২৩। আল্লাহর পথে ব্যয়ঃ
২৪। কোন ব্যক্তিকে অর্থ ঋণ দিয়ে তাকে তা স্বচ্ছলতার সাথে আদায় করার সুযোগ করে দেয়া।
২৫। লজ্জাস্থান ও জবানের হেফাযত করা।
আল্লাহ আমাদের সকলকে যে আমল করলে জান্নাতে যাওয়া যাবে সেই আমলগুলো বেশী বেশী করে করার তৌফিক দান করুক। এবং মৃত্যুর সময় ঈমানের সাথে আমলের সাথে মৃত্যু দান করুক। আমিন...।
১। শাহাদাত ও শিরক হতে বিরত থাকা।
২। আসমাউল হুসনাঃ আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নামসমূহ মুখস্থ করা এবং এ নামগুলো সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা জান্নাতে প্রবেশের একটি উপায়। আবু হুরায়রা রাদি আল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘‘আল্লাহর নিরানববইটি নাম আছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো গণনা করবে, সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে।
৩। আল কুর’আনঃ আল কুরআনের অনুসারীগণ, যারা আল্লাহর আহল ও তাঁর খাস বান্দা, কুরআন তাদের জান্নাতে প্রবেশের উপায় হবে। আবদুল্লাহ ইবন আমর রাদিয়াল্লাহু আ
নহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: ‘‘আলকুরআনের সঙ্গীকে বলা হবে: কুরআন পাঠ কর, আর মর্যাদার উচ্চশিখরে আরোহণ কর।
৪। ইলম অর্জন।
৫। আল্লাহ তা’লার যিক্র।
৬। প্রতি সালাতের পর আল্লাহর যিক্র পাঠ।
৭। অনুরূপভাবে অযুর পর কালিমায়ে শাহাদাত পাঠও জান্নাতে যাওয়ার উপায়।
৮। لا حول ولا قوة إلا بالله (লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ) এ দো‘আ হল জান্নাতের ভান্ডার।
৯। জান্নাত লাভের জন্য দো’আঃ (আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতা, ওয়া আউজুবাকা মিনান্নার) বেশী বেশী করা।
১০। গুনাহ মাফের প্রধান দো’আঃ ‘আল্লাহুম্মা আনতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আনতা খালাকতানি ওয়া আনা ’আবদিকা ওয়া আন্না ’আলা ’আহদিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাস্তাতা’তু আবু’উ লাকা বিনি’মাতিকা ওয়া আবু’উ লাকা বিযাম্বি, ফাগফিরলী ফা ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুযযুনুবা ইল্লা আনতা। আ’উযুবিকা মিন শাররী মা সানা’তু, আবু’উ লাকা বিনি’মাতিকা ’আলাইয়া, ওয়া আবু লাকা বিযাম্বি ফাগফিরলী ফা ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুযযুনুবা ইল্লা আনতা।”(বুখারী)
১১। সালাতের প্রতি যত্নবান হওয়া।
১২। কতিপয় সুন্নাত ও নিয়মিত সালাত আছে যেগুলো দ্বারা ফরয সালাতগুলোর কমতি পূরণ করা হয় এবং এগুলোর পুরস্কার স্বরূপ আল্লাহ আপনার জন্য জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ করেন। সুতরাং সেগুলো আদায়ের ব্যাপারে যত্নবান হোন, তাহলে আল্লাহ আপনাকে হেফাযত করবেন।
১৩। কোন ব্যক্তি যখন অযু করে, তখন তার জন্য ২ রাকাআত সালাত আদায় করা সুন্নাত। এ সালাত যখন সে নিষ্ঠার সাথে ও একাগ্রচিত্তে আল্লাহর উদ্দেশ্যে আদায় করে, তখন তার জন্য জান্নাত অপরিহার্য হয়ে যায়।
১৪। ইসলামের উত্তম দিকগুলোর প্রসারঃ দ্বীন ইসলামের উত্তম দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে: সালামের প্রসার করা, খাদ্য দান করা এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা।
১৫। ফজরের সালাতসহ অন্যান্য সালাতের উদ্দেশ্যে মাসজিদে গমন করার কারণে আল্লাহ তা’লা আপনার জন্য জান্নাতে মেহমানদারীর ব্যবস্থা করবেন।
১৬। সালাতের কাতারে ফাঁকা স্থান পূরণ।
১৭। মাসজিদ নির্মাণ।
১৮। আযানের জবাবঃ দিনরাতে পাঁচবার মুয়াযযিনের আযানের জবাব দেয়া জান্নাতে প্রবেশের আরো একটি কারণ।
১৯। আল্লাহর আদেশ পালন ও নিষেধের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকা।
২০। রোযাদারদের জন্য জান্নাতে একটি দরজা আছে যার নাম ‘রাইয়ান’, রোযাদার ছাড়া এ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না।
২১। পূণ্যময় হজ্জের প্রতিদান জান্নাতঃ ইসলামের পঞ্চম রুকন হল আল্লাহর ঘরের হজ্জ করা। এ হজ্জের প্রতিদান হলো জান্নাত।
২২। আল্লাহর পথে জিহাদঃ
২৩। আল্লাহর পথে ব্যয়ঃ
২৪। কোন ব্যক্তিকে অর্থ ঋণ দিয়ে তাকে তা স্বচ্ছলতার সাথে আদায় করার সুযোগ করে দেয়া।
২৫। লজ্জাস্থান ও জবানের হেফাযত করা।
আল্লাহ আমাদের সকলকে যে আমল করলে জান্নাতে যাওয়া যাবে সেই আমলগুলো বেশী বেশী করে করার তৌফিক দান করুক। এবং মৃত্যুর সময় ঈমানের সাথে আমলের সাথে মৃত্যু দান করুক। আমিন...।
Comments
Post a Comment